‘জুড়ীতে সাফারি পার্ক হলে পাহাড়-জীববৈচিত্র্য রক্ষা পাবে’

‘জুড়ীতে সাফারি পার্ক হলে পাহাড়-জীববৈচিত্র্য রক্ষা পাবে’

‘সাফারি পার্কের প্রস্তাবিত এলাকায় অনেক জায়গা অবৈধ দখলে চলে গেছে। এখানে সাফারি পার্ক নির্মিত হলে আর কেউ অবৈধ অনুপ্রবেশ করতে পারবে না। ফলে এখানকার পাহাড় ও জীববৈচিত্র্য রক্ষা পাবে। বর্তমানে প্রস্তাবিত লাঠিটিলার জড়িছড়া ও লালছড়া গ্রামের ২৭০ একর সাফারি পার্ক এলাকায় অবৈধভাবে বসবাসকারী ৩৭টি পরিবারকে স্থানান্তরের জন্য প্রয়োজনীয় বরাদ্দের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।’

সোমবার বিকেলে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে মৌলভীবাজারের জুড়ীতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক স্থাপনের সম্ভাব্যতা সমীক্ষা প্রতিবেদন অনুমোদন সংক্রান্ত সভায় পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন এমপি এসব কথা বলেন। সভায় রিপোর্টে কিছু পর্যবেক্ষণ অন্তর্ভুক্তি সাপেক্ষে অনুমোদন দেওয়া হয়।

জাতির পিতার নামে নির্মিতব্য সাফারি পার্কের মহাপরিকল্পনা ও ডিপিপি প্রণয়নের কাজ ডিসেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন করার জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেন মন্ত্রী।

সভায় মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মোস্তফা কামাল, অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) ইকবাল আব্দুল্লাহ হারুন, অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) আহমদ শামীম আল রাজী, অতিরিক্ত সচিব সঞ্জয় কুমার ভৌমিক, অতিরিক্ত সচিব কেয়া খান, বন অধিদফতরের প্রধান বন সংরক্ষক মো. আমীর হোসাইন চৌধুরী এবং সম্ভাব্যতা যাচাই কমিটির প্রধান তপন কুমার দেসহ মন্ত্রণালয় ও বন অধিদফতরের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।