সিলেট মহানগর যুবলীগের “তারুণ্যের জয়যাত্রা” সমাবেশ

যেখানেই বিএনপি জামায়াত নৈরাজ্য সৃষ্টি করবে  সেখানেই যুবলীগ প্রতিরোধ গড়ে তুলবে:আলম খান মুক্তি

যেখানেই বিএনপি জামায়াত নৈরাজ্য সৃষ্টি করবে  সেখানেই যুবলীগ প্রতিরোধ গড়ে তুলবে:আলম খান মুক্তি


সিলেট মহানগর যুবলীগের সভাপতি আলম খান মুক্তি বলেছেন, আমরা মাঠে থাকবো। বিএনপি-জামায়াত আবারো তাদের চিরচেনা সন্ত্রাসী রূপ দেখিয়েছে, এমনকি তারা গাড়িতে আগুন দিয়ে মানুষ হত্যা, পুলিশ হত্যা ও জনগণের জানমালের ক্ষতি করেছে। বিএনপি-জামায়াতের যেকোনো ধরনের অরাজকতা, নৈরাজ্য ও বিশৃঙ্খলা প্রতিরোধে সিলেট মহানগর যুবলীগের সকল নেতাকর্মীরা মাঠে রয়েছে, যেখানেই বিএনপি জামাত নৈরাজ্য সৃষ্টি করবে সেখানেই মহানগর যুবলীগ প্রতিরোধ গড়ে তুলবে।

তিনি সোমবার (৩০ অক্টোবর) বিকেল ৪টায় বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের কেন্দ্রীয় কর্মসূচীর অংশ হিসেবে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল ইসলাম খান নিখিলের নির্দেশে ঐতিহাসিক আম্বরখানা পয়েন্টে তারুণ্যের জয়যাত্রা সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।

সাধারণ সম্পাদক মুশফিক জায়গীরদার বলেন, বিএনপি জামাতের সকল নৈরাজ্য ও সন্ত্রাসী কার্যক্রমের মোকাবেলা করতে সিলেট মহানগর যুবলীগ সর্বদা প্রস্তুত রয়েছে, তাদেরকে রাজপথেই মোকাবেলা করা হবে। সকল আন্দোলন সংগ্রামে মহানগর যুবলীগ ঐক্যবদ্ধ রয়েছে।

সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন সহ সভাপতি ফাইয়াজ খান সলিট, অ্যাড. লিটন মিয়া, সৈয়দ গুলজার আহমদ, রাহেল আহমদ চৌধুরী, আব্দুর রব সায়েম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সুবেদুর রহমান মুন্না, সাংগঠনিক সম্পাদক ময়নুল হক ইলিয়াছি দিনার চৌধুরী, সঞ্জয় কুমার চৌধুরী, এমদাদ হোসেন ইমু, প্রচার সম্পাদক মোহাইমিন চৌধুরী বাপ্পী, দপ্তর সম্পাদক মো. সাকারিয়া হোসেন সাকির, গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক আমিনুল ইসলাম সুহেল, অর্থ সম্পাদক আনিসুর রহমান তিতাস, আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাড. মো. সারোয়ার মাহমুদ, ত্রাণ সম্পাদক সুলতান মাহমুদ সাজু, সমাজ কল্যান সম্পাদক একেএম কাওসার আহমেদ, সাংস্কৃতিক সম্পাদক সেবুল আহমদ সাগর, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক অ্যাড. মোহাম্মদ আবুল কাশেম, জনশক্তি ও কর্মসংস্থান বিষয়ক সম্পাদক আবিদুর রহমান শিপলু, তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক রুপম আহমদ, ক্রীড়া সম্পাদক মো. মঞ্জুর আহমদ, শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক মো. মাসুদ মিয়া পীর, কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক মো. ফারুকুল ইসলাম, মুুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল খালিক লাবলু, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মো. সাইদুর রহমান, উপ-দপ্তর সম্পাদক এহসানুল করিম মাবরুর, উপ-গ্রস্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক এহিয়া আহমদ সুমন, উপ-ত্রাণ বিষয়ক সম্পাদক অ্যাড. আকবর হোসেন, উপ-সমাজকল্যাণ সম্পাদক মোহাম্মদ নাহিদ আব্বাস, উপ-তথ্য ও যোগাযোগ সম্পাদক সজল দাস অনিক, উপ-ক্রীড়া সম্পাদক সোহরাব আলী, উপ-শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক মো. জিয়াউল হক জিয়া, সহ সম্পাদক মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম, জুবের আহমদ, ইসলাহ উদ্দিন আহমদ বাবলুু, মনসুর আহমদ চৌধুরী সুমন, আমিনুল ইসলাম আমিন, আব্দুল সুফিয়ান খান রিমু, মো. সাদিকুর রহমান সোহাগ, সদস্য মোহাম্মদ আলী আমিন আরিয়ান, জাহিদ হাসান, রাজিব চক্রবর্তী, ইব্রাহিম আহমদ জেসি, সুমন ইসলাম খান, শেখ মুর্শেদ ছামি, মিফতাহুর রহমান রাকীন, মো, নাইম আহমদ ও এমদাদুল হক উবেদ।

অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন এডভোকেট প্রবাল চৌধুরী পুজন, তানভীর হোসেন, আকতার হোসেন, হোসাইন আহমদ সাগর, আল মুমিন, শাহনুর রহমান, রানা আহমদ, আজাদ উদ্দিন, সাবেল আহমদ, কামরানুল হক শিপু, ফয়ছল তাপাদার, শিপন খান, জাকারিয়া আহমদ, আব্দুল কাদির ইমন, সাইদুল ইসলাম সাইদ, সাইদ খান সিজান, মোবারক হোসেন, শরীফ আহমদ, স্বপন সরকার, নেওয়াজ আহমদ, রাসেল আহমদ, আল মুমিন, আব্দুর রহমান সুমেল, রুমেল আহমদ, নাহিদ রহমান সাব্বির, আজহার উদ্দিন সিজিল, রাজন আহমদ, রিশাদ আহমদ রনি, মোহন আহমদ মিলন, তারেক আহমদ, সাদ্দাম আহমদ, সারওয়ার মাহমুদ, শামীম হোসেন পাপ্পু, তারেক আহমদ প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি